অর্থোপেডিক, ট্রমা
ও দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরাই মূলত বেশি আসে স্পাইনাল ও অর্থোপেডিক সমস্যায়।
দুর্ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত রোগীরা বেশি সরকারী হাসপাতালে ছুটে যান। প্রাথমিক চিকিৎসার
পর সরকারী হাসপাতালে সিট সংকুলানের অভাবে রোগীদের সেখানে ভর্তি হওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে
না। তখন তারা প্রাইভেট হাসপাতালের শরণাপন্ন হন।
এমন কোন কাজ আছে যা আপনি করে অভ্যস্ত নন সেই ধরনের কাজ হঠাৎ করলে হাঁড়ের উপর চাপ সৃষ্টি হয় এবং ঠিক তখন থেকেই হাঁড় ক্ষয়জনিত সমস্যা শুরু হয়। ধীরে ধীরে তা বড় রকমের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এমন কোন কাজ আছে যা আপনি করে অভ্যস্ত নন সেই ধরনের কাজ হঠাৎ করলে হাঁড়ের উপর চাপ সৃষ্টি হয় এবং ঠিক তখন থেকেই হাঁড় ক্ষয়জনিত সমস্যা শুরু হয়। ধীরে ধীরে তা বড় রকমের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
নিয়ম মাফিক চলাফেরাঃ
দীর্ঘ সময় ধরে কোনো চেয়ারে বসে একটানা কাজ করার ফলে কোমরের
উপর চাপ পড়ে এবং এক
সময় প্রচুর ব্যাথা শুরু হয়। যে কোন মূহুর্তে আমাদের কিছু অসাবধানতার দরুন যে কেউ দুর্ঘটনার কবলে পরে থাকে। এই সমস্থ রোগীদের সুস্থ্য হওয়ার মূল কাজ হলো ব্যায়াম, আল্ট্রা সাউন্ড, ফিজিও থেরাপী, এবং অনেক বেশি সাবধানতা অবলম্বন করে নিয়ম মাফিক চলাফেরা করলে অনেক রোগী কোনোরকম সার্জারি ছাড়াই সুস্থ্য হয়ে উঠতে সক্ষম হয়।কিন্তু সমস্যা খুব চূড়ান্ত হয়ে গেলে দেরি না করে ভালো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন।
সময় প্রচুর ব্যাথা শুরু হয়। যে কোন মূহুর্তে আমাদের কিছু অসাবধানতার দরুন যে কেউ দুর্ঘটনার কবলে পরে থাকে। এই সমস্থ রোগীদের সুস্থ্য হওয়ার মূল কাজ হলো ব্যায়াম, আল্ট্রা সাউন্ড, ফিজিও থেরাপী, এবং অনেক বেশি সাবধানতা অবলম্বন করে নিয়ম মাফিক চলাফেরা করলে অনেক রোগী কোনোরকম সার্জারি ছাড়াই সুস্থ্য হয়ে উঠতে সক্ষম হয়।কিন্তু সমস্যা খুব চূড়ান্ত হয়ে গেলে দেরি না করে ভালো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন।
যারা বেশী ভোগেন রোগটিতেঃ
প্রাপ্ত বয়স্ক এবং বেশী বয়স্ক
মানুষ যারা ভারী কাজে অভ্যস্থ নন। গর্ভবতী মহিলাসহ অন্যান্য মহিলাদের মধ্যে যাদের
বয়স ২০-৪০ এর মধ্যে হয় তারাই মূলত এসব রোগে ভোগে থাকেন। মূলত যে সব মহিলাদের বয়েস
একটু বেশি যাদের, তাদের হাঁড়ে ক্যালসিয়াম কমতে শুরু করে এবং হাঁড় ক্ষয় হয়ে যায় এমন
রোগীর সংখ্যা অনেক দেখা যায়।
নিরাময়ে কী করা উচিতঃ
শুধু ঔষধ সেবন দ্বারা স্পাইনাল ও অর্থোপেডিক সমস্যা থেকে
নিরায়ম সম্ভব নয়। ঔষধ সেবনের সাথে সাথে নিয়মিত শরীর চর্চার মাধ্যমে এই রোগ থেকে
নিরাময় পাওয়া সম্ভব। অনেকের আবার কিডনি ও গ্যাস্টিকজনিত সমস্যা থাকলে ব্যাথানাশক
ঔষধ খারাপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তাই প্রথমেই রোগীর কিডনি ও গ্যাস্টিক
জাতীয় সমস্যাগুলো সম্পর্কে জানা দরকার এবং সার্বিক দিক বিবেচনা করে রোগীদের ঔষধ
সেবনের পরামর্শ দেয়া হয়। কিন্তু যে কোনো রোগীর বারাবারি হওয়ার আগে শুরুতেই ভালো
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা বাবস্থা পরিচালনা করার প্রয়োজন।





No comments:
Post a Comment